সন্ত্রাস প্রতিরোধে তরুণ বয়সে মুহাম্মদ সা: যে প্রতিজ্ঞা করেছিলেন তার বাস্তবায়ন তার সমগ্র জীবনে পরিলক্ষিত হয়। তিনি নবুওয়ত পাওয়ার পরও এই প্রতিজ্ঞার কথা ভুলেননি। তিনি নবুওয়ত প্রাপ্তির পর কোন

মহান মুক্তিযুদ্ধ আমাদের দিয়েছে এক টুকরো স্বাধীন ও সার্বভৌম ভূখণ্ড। দেশের এমন কোনো নদী নেই যার পানি প্রিয় মাতৃভূমি বাংলাদেশের মানুষের রক্তের লালিমায় সিঞ্চিত হয়নি। কথা ছিলো লাল-সবুজের একটি

মহান আল্লাহ তায়ালা মানবজাতির জন্য নির্ধারণ করে দিয়েছেন বিধান, নিয়ম বা করণীয়। নবী-রাসূলগণ সেই নির্ধারিত বিধিবিধান অনুযায়ী প্রত্যেকের জীবন পরিচালনা করার জন্য সার্বক্ষণিক প্রচেষ্টা অব্যাহ

আল-কুরআন অবতীর্ণের প্রাক্কালে স্বয়ং কুরআনই আরবদেরকে এর সম্মোহনী শক্তিতে সম্মোহিত করেছিল। যার অন্তরকে আল্লাহ ইসলামের জন্য উন্মুক্ত করে দিয়েছিলেন তিনি এবং যাদের মনের ওপর ও চোখের ওপর পর্দ

বিশ্বব্যাপী মানবিক বিপর্যয়ে সব দেশই পারস্পরিক ও দ্বৈত সহযোগিতা জোরদার করে। কখনও কখনও ভূ-রাজনৈতিক বিরোধীরাও একে অপরকে সহায়তা করে। ২০০৩ ও ২০১২ সালে ইরানে বিধ্বংসী ভূমিকম্পের পরে আমেরিকাও স

(১ম পর্ব) জন্ম এবং মৃত্যুই মূলত জীবনের সৌন্দর্য। যদি মৃত্যু না থাকত তবে জীবনের সৌন্দর্য অর্থহীন হতো। সব মানুষই যদি চিরঞ্জীব হতো তাহলে পৃথিবীর বিশৃঙ্খলা কেমনতর হতো তা ভাবলেই গা শিউরে ওঠে। আজ